অপশন এডভান্স
এই পর্বে আমরা ডেরিভেটিভ ট্রেডিং এর অপশন ট্রেডিং সন্মন্ধে আলোচনা করবো । ডেরিভেটিভ ট্রেডিং ব্লগে বেসিক অপশন ট্রেডিং সন্মন্ধে আলোচনা করা হয়েছিল ,সেটা একটু দেখে নেওয়া দরকার । এখানে এডভান্স লেবেলের অপশন টেকনিক্যাল নিয়ে আলোচনা করবো ।
অপশন ট্রেডিং করার আগে কোনো শেয়ারের ডেরিভেটিভস ইনফরমেশন ভাল ভাবে দেখে নিতে হবে ,সেই সঙ্গে ওই শেয়ারের ক্যাস স্টক ফলো করতে হবে । ক্যাস স্টক হল ক্যাশ মার্কেটের শেয়ার ।ডেরিভেটিভস ইনফরমেশনে দেখতে হবে লট সাইজ কত , দাম কত , ভলিউম কত ,
সেই সঙ্গে স্টক শেয়ারটির রেজিস্টান্ট ও সাপোর্ট লেভেল ,
বাড়লে কতটা বাড়বে কমলে কতটা কমবে সেই বিষয়ে সিধান্ত আগে নিতে হবে তারপর ট্রেডিং করতে হবে ।
একটি শেয়ারের দাম ক্যাস সেগমেন্ট ও অপশন সেগমেন্টে আলাদা হয়, কারন ক্যাশ সেগমেন্টে আপনি ১টা কিনলে (কেনা যায়) ৫০০ টাকা লাগলে , অপশন সেগমেন্ট ১টা শেয়ারের দাম সেক্ষেত্রে ২ টাকা হতে পারে ,তবে এখানে লট ধরে কিনতে হয় সেক্ষেত্রে একটি লটে ১০০০টা শেয়ার থাকতে পারে ।
আমরা আগে আলোচনা করেছি যে অপশন ট্রেডিং সর্বচ্চ একমাসের হয় ,আপনি যখনই কিনুন না মাসের লাস্ট বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আপনার সময় শেষ ।
তাহলে কীভাবে ট্রেড করবো ? কোনও শেয়ারের দাম ৫০০ টাকা , আপনি বুঝেছেন যে সেয়ারটা ৫৫০ টাকা পর্যন্ত যাবে , তখন আপনি ওই কম্পানীর ৫৫০ এর লট কিনবেন
যখনই ক্যাশ মার্কেটের সেয়ারটি বাড়া শুরু করবে তখন অপশন মার্কেটের শেয়ারটির লট প্রাইস বাড়বে , অপশন মার্কেটের ওয়াচ সিস্টেম ক্যাশ মার্কেটে র থেকে আলাদা ,
ক্যাশ মার্কেটে অভিজ্ঞতা কম হলে অপশন ট্রেড থেকে মুনাফা করা অসম্ভব ।
ভালো করে বোঝার জন্য কিছু ছবি দিলাম ,তাও যদি ক্লিয়ার না হয় হোয়াটসঅ্যাপ এ জানান আমি অবশ্যই রিপ্লাই দেবো ।
Comments
Post a Comment