এডভান্স টেকনিক্যাল

 P/E  ratio = price / earning ratio.

        Price/earning

     = closing rate of share / EPS (earning par 

            share)

    

  EPS = total net profit of company / number 

              of share of this company


             equity capital of this share/face value  

             of this share

               -------------------OR---------------

equity capital /face value =total share

net profit/ number of share =EPS

price/ EPS = P/E ratio solved.

যখন P/E. রেশিও খুব কম হয় , অর্থাৎ আয়ের তুলনায় দাম খুব কম হয় , সেক্ষেত্রে ছাড়া ওই শেয়াররে এক বা একাধিক নেগেটিভ কারণ আছেই।

তাই এই শেয়ারটি কেনা উচিত নয় ।আবার P/E রেশিও যখন খুব বেশি হয় ,অর্থাৎ আয়ের তুলনায় দাম খুব বেশি হয় তখনও কেনা উচিত নয় ।

সঠিক শেয়ার কেনার জন্য P/E রেশিও সবসময় ৫ থেকে ২৫ হওয়া প্রয়োজন । P/E রেশিও দেখে সবসময় শেয়ার কিনতে হয় । তাই কোনো শেয়ার কেনার আগে P/E দেখে তবেই কেনা উচিত । সব ক্ম্পানি তাঁদের P/E রেশিও র তথ্য দেয় । আপনি একটু দেখে নিয়ে তারপর কিনবেন ।


EPS ---- (earning per share)

সাধারণত  কোনও শেয়াররের ক্ষেত্রে EPS যত বেশি হবে তত ভাল ,কিন্তু যখন কোনও শেয়াররের EPS ৫ টাকার নিচে হয় তখন সেই শেয়ারটি কেনা উচিত  নয় । যখন কোন শেয়াররের  TTM(Trailing 12 month) EPS ফুল ইয়ার EPS এর  বেশি হয় তখন সেটা খুব ভালো লক্ষণ , আবার TTMEPS ফুল ইয়ার EPS এর কম হলে খারাপ লক্ষণ ।


M/B ratio --( market to book ratio)

M/B= closing price of share/ book value

Book Value---

কোনো শেয়ারের রিয়েল এসেট ভ্যালু কেই তার বুক ভ্যালু বলে ।

কেনো শেয়ারের M/B রেশিও ০.৫ বা ১/২(হাফ) এর নিচে ও ৪ (চার) এর উপর হয় না কেনাই উচিত ।

সবচেয়ে ভাল M/B রেশিও হল ১থেকে ২ এর মধ্যে ।


B/F ratio --(book value/face value)

যখন কোন শেয়ারের B/F রেশিও ৫ এর নিচে হয় তখন কেনা উচিত নয় । B/F রেশিও ৫ এর উপরে থাকলে, এবং যত বেশি হবে তত ভাল ।

M CAP = Market capital

M CAP = শেয়ারের বর্তমান দাম × উক্ত কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা .

মার্কেট ক্যাপিটাল হিসাবে কম্পানিগুলোকে ৩ টি ভাগে বিভক্ত করা হয় 

১- স্মল ক্যাপ (কম মুলধন)

২-মিড ক্যাপ (মাঝারি মুলধন)

৩-লাজ ক্যাপ (বৃহৎ মুলধন )


VOLUME -

কত সংখ্যক শেয়ার কেনা হয়েছে তার পরিমান কেই ওই শেয়ারটির ভলিউম বলে ।

Volume যত বেশি হবে তত ভাল ,কিন্ত NSE তে কোন শেয়ারের ভলিউম ৪০০০০(চল্লিশ হাজার) এর নিচে থাকলে শেয়ারটি না কেনা ই ভাল ।


DIVIDENT--

 যে সমস্ত কোম্পানি ধারাবাহিক ভাবে উঁচু হারে ডিভিডেন্ট দেয় সেই সব কোম্পানির শেয়ার কেনা দরকার ।

১০০% ডিভিডেন্ট ভাল এবং ২০% এর নিচে ডিভিডেন্ট ভাল নয় ।

ডিভিডেন্ট সবসময় ফেস ভ্যালুর উপরে দেওয়া হয়ে থাকে । বাজারে ওই  শেয়ারের দাম যাই হোক না কেন ডিভিডেন্টের উপর কোন প্রভাব পড়ে না ।


       

Comments

Popular posts from this blog

ডেরিভেটিভ ট্রেডিং

অপশন এডভান্স