Posts
অপশন এডভান্স
- Get link
- X
- Other Apps
এই পর্বে আমরা ডেরিভেটিভ ট্রেডিং এর অপশন ট্রেডিং সন্মন্ধে আলোচনা করবো । ডেরিভেটিভ ট্রেডিং ব্লগে বেসিক অপশন ট্রেডিং সন্মন্ধে আলোচনা করা হয়েছিল ,সেটা একটু দেখে নেওয়া দরকার । এখানে এডভান্স লেবেলের অপশন টেকনিক্যাল নিয়ে আলোচনা করবো । অপশন ট্রেডিং করার আগে কোনো শেয়ারের ডেরিভেটিভস ইনফরমেশন ভাল ভাবে দেখে নিতে হবে ,সেই সঙ্গে ওই শেয়ারের ক্যাস স্টক ফলো করতে হবে । ক্যাস স্টক হল ক্যাশ মার্কেটের শেয়ার ।ডেরিভেটিভস ইনফরমেশনে দেখতে হবে লট সাইজ কত , দাম কত , ভলিউম কত , সেই সঙ্গে স্টক শেয়ারটির রেজিস্টান্ট ও সাপোর্ট লেভেল , বাড়লে কতটা বাড়বে কমলে কতটা কমবে সেই বিষয়ে সিধান্ত আগে নিতে হবে তারপর ট্রেডিং করতে হবে । একটি শেয়ারের দাম ক্যাস সেগমেন্ট ও অপশন সেগমেন্টে আলাদা হয়, কারন ক্যাশ সেগমেন্টে আপনি ১টা কিনলে (কেনা যায়) ৫০০ টাকা লাগলে , অপশন সেগমেন্ট ১টা শেয়ারের দাম সেক্ষেত্রে ২ টাকা হতে পারে ,তবে এখানে লট ধরে কিনতে হয় সেক্ষেত্রে একটি লটে ১০০০টা শেয়ার থাকতে পারে । আমরা আগে আলোচনা করেছি যে অপশন ট্রেডিং সর্বচ্চ একমাসের হয় ,আপনি যখনই কিনুন না মাসের লাস্ট বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আপনার সময় শেষ । তাহলে ...
ডেরিভেটিভ ট্রেডিং
- Get link
- X
- Other Apps
আমরা আগে ইন্টেরডে ও ডেলিভারী ট্রেডিং কিভাবে করতে হয় সে বিষয়ে শিখেছিলাম , এই দুই ধরনের ট্রেডিং যে মার্কেটের বিষয় সেটি হল ক্যাস মার্কেট ।এখন ডেরিভেটিভ মার্কেট বিষয় টি জানবো । যেমন ইন্টারডে ট্রেডিং এ,এক দিনের ট্রেড হিসাব হয় , সেরকম ডেরিভেটিভ ট্রেডিং এক মাস হিসাবে হয় । চলতি মাসের লাস্ট বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ডেরিভেটিভ ট্রেডিংএর সময়সীমা । এবং এখানে লট হিসাবে ট্রেডিং করতে হয় । ডেরিভেটিভ মার্কেট ট্রেডিংএর ক্ষেত্রেও দুটি ভাগ আছে একটি অপশন ও অপরটি ফিউচার । অপশন ট্রেডিং ও দুটি ------------ ১/ বাড়ার হিসাবে কল ২/পড়ার হিসাবে পুট ফিউচার ডেলিভারী ও ইন্টেরডের মতো বাই ও সেল , ফিউচার ট্রেডিং করতে গেলে অনেক ফান্ড বা টাকার প্রয়োজন হয় ,কিন্তু অপশন ট্রেডিং তুলনামুলকভাবে সবচেয়ে কম টাকা বা ফান্ড দিয়ে শুরু করতে পারবেন , শুধু তাই নয় অপশন ট্রেডিংএ অনেক সময় ১৫ দিনেই টাকা দ্বিগুনের বেশি হয়। তবে ভালমত বিষয়টি রপ্ত করতে না পারলে প্রচুর লস হতে পারে । অপশন ট্রেড একমাসেরই হয় এবং লট ধরে কিনতে হয় , এখানে ব্রকারেজও লট হিসাবে হয় , ১ লটের ব্রকারেজ কোম্পানি অনুযায়ী ২০টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত...
এডভান্স টেকনিক্যাল
- Get link
- X
- Other Apps
P/E ratio = price / earning ratio. Price/earning = closing rate of share / EPS (earning par share) EPS = total net profit of company / number of share of this company equity capital of this share/face value of this share -------------------OR--------------- equity capital /face value =total share net profit/ number of share =EPS price/ EPS = P/E ratio solved. যখন P/E. রেশিও খুব কম হয় , অর্থাৎ আয়ের তুলনায় দাম খুব কম হয় , সেক্ষেত্রে ছাড়া ওই শেয়াররে এক বা একাধিক নেগেটিভ কারণ আছেই। তাই এই শেয়ারটি কেনা উচিত নয় ।আবার P/E রেশিও যখন খুব বেশি হয় ,অর্থাৎ আয়ের তুলনায় দাম খুব বেশি হয় তখনও কেনা উচিত নয় । সঠিক শেয়ার কেনার জন্য P/E রেশিও সবসময় ৫ থেকে ২৫...
সেক্টরাল স্টক কালেকশান বাস্কেট।
- Get link
- X
- Other Apps
সেক্টরাল স্টক জানার আগে সেক্টর কোম্পানি গুলি সন্মন্ধে জানা জরুরি , উদাহরন - ব্যাঙ্ক সেক্টরের মধ্যে যেমন SBI, ICICI, INDIAN BANK , PNB, ইত্যাদি , সূচক ও সেক্টরাল বেসিসে কাজ করে এবং প্রত্যেক সেক্টরের আলাদা সূচক আছে । যেমন ব্যাঙ্কের জন্য ব্যাঙ্ক নিফ্টি, FMCG কম্পানিগুলি যেমন- ডাবর , হিন্দুস্তান , ইত্যাদির জন্য নিফ্টি FMCG , এবার আসি বাস্কেটে -----বাস্কেট ব্যাপারটা টেকনিক্যাল হিসাবে কাজ করে শেয়ার মার্কেটে । কিভাবে হয় দেখা যাক আপনি জানেন যে ব্যাঙ্ক সেক্টর ভালো পারফ্রম করবে বা আপনি news এ দেখেছেন সরকার ব্যাঙ্কগুলিকে সাহায্য করার জন্য ঘোষণা করেছেন বা সাহায্য করছে । তাহলে ব্যাঙ্ক সেক্টরের শেয়ারগুলি বাড়বে । এতো পর্যন্ত আপনি ঠিক , কিন্তু আপনি আপনার পুরো ইনভেস্ট করে দিলেন SBI এ ,SBI বাড়ল কিন্তু খুব একটা বেশি বাড়ল না কিন্তু ছোট ব্যাঙ্ক যেমন - allahabad bank , dhanolaxmi bank, ইত্যাদি গুলি অনেক বেশি বেনিফিট করল । আবার এরকমও হতে পারে ছোট ব্যাঙ্ক শেয়ারগুলি বেনিফিট করল আর SBI, AXIS,ICICI, এরা কোন পারফ্রমই করল না । সেই জন্য বাস্কেট আকারে ইনভেস্ট করতে হয় । উদাহরন ---আপনার ইনভেস্ট ১০০০০ টাকা , ...
আভারেজ সিস্টেম । blog 6
- Get link
- X
- Other Apps
যখন এডভান্স লেবেলে ট্রেড করতে যাবেন তখন আভারেজ সিস্টেম ট্রেড থিওরি জানা আবশ্যই প্রয়োজন । এটা খুব সাধারণ ব্যাপার তবুও জানা প্রয়োজন । কারন বেশিরভাগ সময় আভারেজ করে রিক্স ফ্যাক্টর কমানো মার্কেটে আপনাকে লাভের সম্ভাবনা অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয় । ট্রেড করলে আপনি বুঝতে পারবেন ও আপনার কাছে জিনিসটা সহজ হতেই থাকবে । তাই শেয়ার মার্কেট জুয়া এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে সামান্য কিছু বিনিয়োগ করে শেয়ার মার্কেট শিখুন । সামান্য কিছু মানে যেটা আপনার লস হলেও কোনও যায় আসে না । এবার আসা যাক মূল বিষয়ে । আভারেজ শুধুমাএ তখন করুন যখন আপনার শেয়ার টি লস করছে । কিভাবে করতে হয় একটু বলে দিই । শেয়ার কেনার পরে দেখলেন যে শেয়ারটি পড়ে গেছে বেশ কিছুটা , কিন্তু আপনি জানেন যে শেয়ারটা উঠবেই কারন কেনার আগে আপনি ভালভাবে দেখে বুঝে কিনেছেন । অনেক সময় ক্ম্পানি তাঁদের শেয়ারে লেট রিটার্ন দেয় । তখন সাধারণতঃ শেয়ারটি একটু ফ্ল্যাট থাকে এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই বরং একটু পড়লে আভারেজ করুন । এতে আপনার লাভ অনেক বেশি হবে । উদাহরন সরূপ - আপনি টাটা কম্পানীর 10 শেয়ার কিনলেন এবং প্রত্যেক শেয়ারের দাম 100 টাকা , তাহলে আপনার বিনিয়ো...
ডেলিভারী ট্রেডিং টেকনিক্যাল । blog 5
- Get link
- X
- Other Apps
ইন্টারডে ট্রেডিং যে ভাবে করা হয় ঠিক একই ভাবে ডেলিভারী ট্রেডিং করা হয় ।শুধু ইন্টারডে ট্রেডিং মানে একদিনের মধ্যে কেনা বেচা হবে আর ডেলিভারির ক্ষেত্রে কিনে যত দিন খুশি আপনি রেখে দিতে পারেন ।সাধারণতঃ যারা বিনিয়োগ করার জন্য শেয়ার বাজারে নির্ভর করে তারা মূলত ডেলিভারীতে শেয়ার কিনে রেখে দেন । তাছাড়া অনেক সময় ইন্টারডে ট্রেডিং করতে গিয়ে দেখি ভাল লাভ আসছে না বা একটু মন্থর গতিতে চলছে ঠিকঠাক মুভমেন্ট করতে পারছে না , তখন এক দুই দিন অপেক্ষা করা যেতে পারে । কিন্তু কোনো শেয়ার কেনার আগে ভালো করে শেয়ারটির সন্মন্ধে জেনে নিতে হবে । কোন শেয়ার সন্মন্ধে জানতে গেলে সবচেয়ে ভাল উপায় Google করা , তাছাড়াও যে কোম্পানীর ডিম্যাট ও ট্রেডিং পরিসেবা নেবেন তাঁদেরও বিভিন্ন অ্যাপ আছে যেখান থেকে অনায়াসেই সব কিছু করতে পারবেন । ডেলিভারী তে শেয়ার কিনে রাখার প্রবণতা প্রায় সবার থাকে । কেউ ফিউচার প্ল্যান করে কেনে , কেউ ডেলিভারিতে কিনে তার মধ্যে থেকে হাতের শেয়ার নিয়ে ইন্টারডে করে ,কেউ প্রত্যেক বার শেয়ারটা পড়লেই কিনে কিনে সংখ্যায় বেশি করে অনেক লাভ নেয় আবার কেউ অনেক পড়ে গেলে একসঙ্গে কিনে লাভ হও...
ইন্টারডে ট্রেডিং টেকনিক্যাল । blog 4
- Get link
- X
- Other Apps
ইন্টারডে ট্রেডিং অর্থাৎ দৈনিক কেনাবেচা করার জন্য বেশ কিছুদিন কোন একটি শেয়ার ভালভাবে পযবেক্ষন করা দরকার । কারন এতে লস হওয়ার সম্ভবনা থাকে না । প্রথম দিকে ৩-৪ টি শেয়ার সপ্তাহ খানেক ফলো করার পরে যখন আপনি ওই চেয়ারগুলি তে কেনাবেচা করবেন তখন কিছুটা হলেও মোমেন্টাম রপ্ত করেছেন সেটা বুঝতে পারবেন । আপনি ইন্টারডে ট্রেডিং করার জন্য দুই ধরনের ট্রেডিং ও করতে পারেন ১/ কিনে বেচা ২/ বেচে কিনে নেওয়া । কিভাবে ওয়াচ করতে হয় সেটা একটু আলোচনা করার বিষয় । কোনও শেয়ারের গ্রাফ লক্ষ্য করলে দেখবেন যে শেয়ারটা নিচের দিকে একটি যায়গায় এসে আবার ওপরে ওঠার চেষ্টা করছে এবং সেটা বারবার করেছে । যে যায়গায় এসে ক্রমাগতভাবে শেয়ারটা ওঠার চেষ্টা করছে সেই যায়গার মূল্যকে টেকনিক্যাল ভাষায় বলা হয় সাপোর্ট লেবেল । সাপোর্ট লেবেল ভেঙে পড়ে গেলে শেয়ারটি পরে যাই এখেত্রে সেল করলে অনিবার্য্য লাভ হবে । সাপোর্ট লেবেল না ভাংতে পেরে শেয়ারটি ওপরে উঠতে থাকলেও আপনি কিনতে পারেন কিন্তু নিচে যেমন সাপোর্ট থাকে ঠিক তেমনই ওপরের দিকে থাকে রেজিস্টেন্ট লেবেল ভেঙে শেয়ারটি ওপরে উঠতে থাকলে আর সেখানে বাই করলে অনিবার্য্য লাভ হবে। ...
বাজার ভাল না খারাপ বোঝার উপায় কি ? Blog 3
- Get link
- X
- Other Apps
শেয়ার বাজার সপ্তাহে ৫ দিন খোলা হয়ে থাকে । সকাল ৯ টা ১৫ থেকে দুপুর ৩ টে ৩০ মিনিট অবধি ,সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্তু। শনিবার ও রবিবার বন্ধ থাকে ভারতের শেয়ার বাজার । বাজার শুরু হওয়ার সাথে সাথে আমরা অনুমান করতে পারি আজ বাজার কেমন যেতে পারে! কিভবে জানা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করবো এই পর্বে । ভারতীয় শেয়ার বাজারে ইকুইটির দুটি সূচক দিয়ে মার্কেটের লাভ লস নিধারন করা হয়। দুটি সূচক হল NIFTY ও SENSEX । নিফ্টি,সেন্সেক্স নিয়ে আলোচনায় যাওয়ার আগে NSE ও BSE নিয়ে কিছুটা আলোচনা করা দরকার । NSE (National stock exchange) আর BSE (Bombay stock exchange) NSE এর সুচক Nifty আর BSE এর সূচক Sensex ব্যাস এটুকুই। চলে আসি আসল টেকনিক্যাল পয়েন্টে । NIFTY :- NSE বা ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের ৫০টা উল্লেখযোগ্য কোম্পানির শেয়ারের গড় লাভ লসের হিসাবে নিফ্টি ওঠা নামা করে । এই ৫০ টি কোম্পানির পারফমেন্স হিসাবে তাঁরা নিফ্টি 50 এর মধ্যে আসে এদের ব্লু চিপ শেয়ার বলে । NSE তে টোটাল ১০ লক্ষ র বেশি কোম্পানির শেয়ার আছে , আপনি যেটা খুশি কিনতে পারেন । আবার এই নিফ্টির মধ্যে সেক্টর ভাগ করা থাকে । যেমন ব্যাঙ্ক নিফ্টি , FMCG ,...
শেয়ার কিভাবে কেনাবেচা হয় ? Blog 2
- Get link
- X
- Other Apps
যদি আপনি ডিম্যাট ও ট্রেডিং একাউন্ট খুলে থাকেন বা শেয়ার কেনার জন্য তৈরি থাকেন ,তাহলে এই দ্বিতীয় পর্ব এ জানতে পারবেন শেয়ার বাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য । ভারতীয় শেয়ার বাজারকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয় । ১/ ইকুইটি ২/ কমোডিটি ৩/ফরেক্স ৪/কারেন্সি এর মধ্যে ফরেক্স ও কারেন্সি ট্রেডিং এ ভারত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে না কিন্তু ইকুইটি ও কমোডিটি মার্কেট ভারতীয় সরকার দ্বার পরিচালিত NSDL ও SEBI পুরোপুরি সুরক্ষিত বিনিয়োগ প্রদান করে। ১/ ইকুইটি মার্কেট (equity market) ইকুইটি মার্কেট কেও দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। ১-ক্যাশ মার্কেট ও ২- ডেরিভেটিভ ক্যাশ মার্কেট থেকে সরাসরি টাকার বিনিময়ে শেয়ার কেনাবেচা করা যায় । যেমন ধরুন আপনার ট্রেডিং একাউন্টে ৫০০ টাকা আছে আর আপনি SBI এর শেয়ার কিনতে চাইছেন, ধরে নেওয়া যাক যে বর্তমান SBI শেয়ার মূল্য ৫০টাকা , তাহলে আপনি ঐSBI এর শেয়ার ২০ টি কিনতে পারবেন । এবার একটু টেকনিক্যাল আলোচনা করা হবে । আপনি আজকের দিনে যে শেয়ার কিনেছেন সেই শেয়ার (এক বা একাধিক) যদি আজকেই বিক্রি করে দেন তাহলে সেটা ইন্টারডে ট্রেডিং , আর আপনি যদি শেয়া...
শেয়ার কি ও কিভাবে কেনাবেচা হয় ? Blog 1
- Get link
- X
- Other Apps
শেয়ার কথার অর্থ অংশিদারি , কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান সরাসরি পাবলিকের কাছ থেকে মুলধন সংগ্রহ করার জন্য ঐ কোম্পানির কিছু শেয়ার পাবলিকের কাছে বিক্রি করে । আমরা ঐ কোম্পানির শেয়ারগুলো কিনি । কোম্পানির লভ্যাংশ এই শেয়ারগুলোতে সরাসরি প্রদান করতে থাকে এবং শেয়ারগুলো দাম বাড়তে থাকে । যে দামে কেনা হয় তার থেকে যত দাম বাড়ে সেটা ঐ শেয়ার হোল্ডারদের লাভ হয় । কিন্তু একজন ব্যক্তি যদি শেয়ার কিনতে চান তাহলে তাকে কয়েকটি আবশ্যক জানার বিষয় থাকে ,যেমন ফল, সব্জি, মুদিবাজার করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট জায়গায় বাজার প্রতিষ্ঠান, সুপার মার্কেট, শপিং মল বা সাধারণ বাজার আছে সেরকম শেয়ার কেনা বেচার জন্য সরকার প্রদত্ত স্টক এক্সচেঞ্জ আছে । শেয়ার কেনাবেচা করতে গেলে স্টক এক্সচেঞ্জে নাম তালিকাভুক্ত করতে হয় । ভারতে দুটো স্টক এক্সচেঞ্জে হল NSE (ন্যাশনল স্টক এক্সচেঞ্জ) ও BSE ( বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ) । এই দুটো এক্সচেঞ্জে একই সাথে নাম তালিকাভুক্ত হয়ে যায় । যাতে আপনি শেয়ার বাজারে লেনদেন করতে গিয়ে কোনো জালিয়াতির সমস্যায় না পড়েন তার জন্য ভারত সরকারের SEBI (সিক্যুরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড ওফ ইন্ডিয়া) আপনার সম্পুর্ণ অর্থনৈতিক ...